টুইটারে তিনি আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি আমার নির্বাচনী দায়িত্ব, আমার সম্প্রদায় ও দেশের জন্য এটাই উত্তম। খবর বিবিসি’র।
কেটি হিল’কে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উদীয়মান রাজনীতিক বলা হয়। কিন্তু তার নগ্ন ছবি প্রকাশ ও বিবাহবহির্ভূত শারীরিক সম্পর্কের অভিযোগে সরগরম মার্কিন মুলুক। তার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগে তদন্ত করছে প্রতিনিধি পরিষদের এথিকস কমিটি।
একদিকে স্বামী কেনি হেসলেপ। অন্যদিকে ক্যাপিটাল হিলে নির্বাচনী প্রচারণা বিষয়ক একজন সহযোগী। এই দু’জনের সঙ্গেই যৌন সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন কেটি হিল।